Abul Kashem

আবুল কাশেম

  • মূলপাতা
  • এবাউট
  • কেন পেপ্যাল লাগবে?

Powered by Genesis

নতুন বিজনেস আইডিয়া নাই তবুও কি একটা স্যাস বিজনেস তৈরি করে সফল হওয়া সম্ভব?

ডিসেম্বর 17, 2020 by Abul Kashem

একেবারে নতুন কিছু তৈরি করতে না পারলেও আমার মতে একজিস্টিং যে বিজনেস গুলো ভালো করতেছে সেই গুলোর মতো আরেকটা বিজনেস তৈরি করে তখনি সফল হওয়া সম্ভব যখন কেউ টুলসটা বানানোর পরের কাজ গুলো ঠিক মতো করতে পারবে।

পরের কাজ বলতে প্রধানত সেসল বা কাস্টোমার একুজেশন। কেউ যদি কম্পিটরদের থেকে স্মার্টলি কিছু করার মতো দক্ষ হয় তাহলে সে অবশ্যয় পরে এসেও একটা নতুন বিজনেস তৈরি করতে পারে। এই রকম প্রচুর উদাহরণ আছে।

এলিমেন্টর(elementor) হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস পেইজ বিল্ডার জগতে এক নাম্বার। আসলে কম্পিটিটরদের থেকে বহু দূরে। এলিমেন্টর পেইজ বিল্ডার জগতে অনেক পরে আসছে। এর আগে অনেক ছিলো। এলিমেন্টের আগে ভিজুয়াল কম্পোজার (Visual Composer ) ছিলো অনেকটা ডিফল্ট । এখন ভিজুয়াল কম্পোজার অনেক পেছনে।

সেইম বলা যায় গ্যাবিটি ফরমের (gravityform) ক্ষেত্রে। নিনজা ফরম (ninjaform) বহু পরে এসেও গ্যাবিটী ফরমের চেয়ে ভালো করছে।

প্রথম ব্যাকলিঙ্ক এনালাইসিস টূলস ছিলো মেজেজস্টিক (majestic)। মজ (moz) পরে শুরু করেও এক নাম্বারে চলে আসছিলো। এদের সবার পরে আসছে এইচরেফস (ahrefs) । এখন এইচরেফসই নাম্বার ওয়ান।

অফলাইনে এমন কি বাংলাদেশেও প্রচুর উদাহরণ আছে। ক্যাটস আই (cats eye) ছিলো ছেলেদের ক্লথিং জগতে নামার ওয়ান ব্রান্ড। এখন প্রচুর কোম্পানী এসেছে। অনেকই ভালো করছে। সম্ভবত ওয়েস্টট্রেক (Westec) এখন ১ নাম্বার। অন্য কেউ হতে পারে। এই রকম ফার্নিচারের ক্ষেত্রেও অটোবি আগের যায়গায় নাই।

এই সব চিত্র বিজনেস ওয়ার্ল্ডে সব সময় ছিলো আর ভবিষ্যতেও থাকবে।

মূল কথা ব্যবসা তৈরির পরে এসেও করা যায় যদি কেউ ব্যবসা সফল করার জন্য পরের বিষয় গুলোতে সুপার ডুপার এক্সপার্ট হয়। পরে এসে এক্সপ্রেরিমেন্ট করে করে শিখে ভালো করার হার এতো কম যে নাই বললেও চলে।

একটা স্যাস টূলস তৈরি করার আলোচনায় এই কথা গুলো আমি বলেছিলাম। মিলিয়ে দেখতে পারেন কথা গুলো ঠিক আছে কিনা।

যারা নতুন যাদের পরের বিষয় গুলো ঠিক কি জানা নাই তারা কি ওয়েবে ছোট একটা স্যাস টুলস তৈরি করতে পারবে না? অবশ্যয় পারবে তাদের উচিত সেই ক্ষেত্রে মেন্টর/ এক্সপেরিয়েন্স পার্টনার/ কনসাল্টেন্সি নেয় যাতে করে ভুলের পরিমান উল্লেখযোগ্য হারে কমাই ফেলা যায়।

আসল কথা বিজনেস শুরুর পর ক্লায়েন্ট পেতে বা সফল হতে অনেক কিছু লাগবে। এই অনেক কিছুকে কানেক্ট করার যোগাড় করেই ব্যবসা শুরু করা উচিত। করতে পারলে সম্ভবনা হলো স্কাই ইজ দ্যা লিমিট।

সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট

Filed Under: ব্যাবসা

কোডিং স্কুল বিজনেস

আগস্ট 26, 2020 by Abul Kashem

যেই পরিমাণে ডেভেলপার দরকার সেই পরিমাণে যদি না থাকে তাহলে ব্যবসার কিন্তু অপরচুনিটি আছে। ট্রেনিং বিজনেস অপচুনিটি। যারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য চেস্টা করছে তারা চাইলে এই ব্যবসাটা করতে পারে। এতে দেশের জন্য কিছু করা হলো প্লাস নিজেরও আয় হলো প্লাস বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার মতো অনেকে দক্ষ হয়ে উঠলো। কর্মসংস্থান তৈরি হলো। ব্যাঙের ছাতার মতো অনেক ট্রেনিং সেন্টার আছে সেটা আমরা শুনি। তো আবার ট্রেনিং সেন্টার?

আসলে ঐ ট্রেনিং সেন্টার গুলো ফেইল করছে মানে এই নয় যে ব্যবসার সুযোগ নাই তাই ফেইল করছে। ওরা ফেইল করছে কারন ব্যবসাটা যেভাবে করতে হয় সেই ভাবে করছে না তাই ফেইল করছে।

কোডিং স্কুল খুবই প্রফিটেবল আর সফিসটিকেটেড বিজনেস। আমরা সেই ভাবে করছি না তাই রেজাল্টও সেই ভাবে পাচ্ছি না । ৩ মাসের একটা কোর্ডিং কোর্সের ফি ইউএসএতে ১২ হাজার ডলার থেকে ২০ হাজার ডলার পযন্ত। তারা নিশ্চয় আমাদের মতো সার্ভিস দেয় না।

২০ হাজার ডলার নেয় সো সেই ভাবেই তারা সার্ভিস দেয়। এই ধরনের ট্রেনিং কোর্স থেকে বের হয়ে অনেকের বছরে ১০০কে পর্যন্ত সেলারি পায়। কোম্পানি গুলো নিশ্চয় অযথা কাউকে এই এমাউন্টের সেলারি দিবে না। কেউ যদি এই লেভেলের ট্রেনিং এখানে দিতে পারে অবশ্যয় আমরা ভালো প্রফেশনাল পাবো।

বাংলাদেশে খুব নাম করা টপ কোয়ালিটি কোন কোডিং স্কুল আছে? নাই। অনেক গুলোই দরকার। সুযোগটা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। 🙂

সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট

Filed Under: ব্যাবসা

মার্কেট অপরচুনিটি

আগস্ট 21, 2020 by Abul Kashem

আগের পোস্টটা করার কারণ

আমি আসলে মার্কেট অপরচুনিটি যা দেখি তাঁর জন্য আমাদের এখানে যে চেষ্টা হচ্ছে সেটা প্রচুর হলেও যথাযথ ও সঠিক মনে করি না। সরকারী উদ্যোগ নিয়ে কথা বলার কিছু নাই। এটা আমার স্কোপের বাইরে। এমন অনেক কিছু আছে যেগুলোর জন্য আমি আসলে তাদের (সরকারকে) বরং ক্রেডিট দেই। সমস্যা হলো আইসিটী লিডারডের। তারা যে ডিরেকশনে লিড দেয়ার কথা সেটা দিতে পারে নাই।

আপনি খেয়াল করে দেখবেন তারা ম্যাক্সিমাম গদ টাইপের কথা বলে। খুব কম পাবেন যাদের আসলে মার্কেট ইনসাইট আছে। যারা আসলে অপরচুনিটী দেখতে পায়। যারা আসলে কম্পিটিশনটা বুঝে। যারা আসলে আমাদের স্ট্রেন্থটা কি হতে পারে তা বুঝে।

এই ইন্ড্রাস্ট্রির মুল উপাদানই হল হিউম্যান রিসোর্স। এই হিউম্যান রিসোর্স তৈরিতে গত ১০ বছরে আইসিটি লিডারদের মাস্টার স্টোক দেখি নাই। কেউই কোন কনচেপ্ট, পলিসি, স্ট্রাটেজি উপস্থাপন করতে পারে নাই।

আপনি এইসব কখন পারবেন? যখন আপনার সাবজেক্ট মেট্যার এক্সপাটাইজ আছে। আপনার ভিশন আছে আর আপনি ক্যারিশম্যাটিক। এইসব দরকার কারন আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রিতে আমরা অনেকর পেছন থেকে শুরু করেছি। তাদের আগে যেতে হলে তাদের চেয়ে বেটার আর আর আনকনভেনশনাল স্ট্রাটেজি তৈরি করার ক্ষমতা লাগবেই।

আমাদের একটা এসোশিয়েশন আছে। তারা কি আসলে জানে আমাদের মার্কেট কোথায়? তারা কি গত ১০ বছরে আউটসোর্সিং ইন্ড্রাস্ট্রিতে কোম্পানি গুলোকে নিয়ে যেতে কোন ভূমিকা রাখতে পেরেছে? এই স্টাডিটা করা দরকার। 🙂

সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট

Filed Under: ব্যাবসা

« Previous Page
Next Page »

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • দ্যা স্প্রাউচ ডট কম কেমন আয় করে
  • এআই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার বাংলাদেশী অনলাইন মার্কেটাদের জন্য একধরনের আশীর্বাদ
  • এখন মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত গ্লোবাল ডিমান্ড অনুযায়ী প্রফেশনাল তৈরি করা
  • সফটওয়্যার আউটসোর্সিং ডেস্টিনেশন
  • এআই মার্কেট

বিভাগসমূহ

  • অন্যান্য
  • অভারসাবস্ক্রাইব
  • আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি
  • আউটসোর্সিং
  • এক্টিভিটি
  • এসইও
  • কনন্টেন্ট বিজনেস
  • ক্যারিয়ার
  • ব্যাবসা
  • সাফল্য

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল

  • Facebook
  • LinkedIn
  • Twitter