যেই পরিমাণে ডেভেলপার দরকার সেই পরিমাণে যদি না থাকে তাহলে ব্যবসার কিন্তু অপরচুনিটি আছে। ট্রেনিং বিজনেস অপচুনিটি। যারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য চেস্টা করছে তারা চাইলে এই ব্যবসাটা করতে পারে। এতে দেশের জন্য কিছু করা হলো প্লাস নিজেরও আয় হলো প্লাস বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার মতো অনেকে দক্ষ হয়ে উঠলো। কর্মসংস্থান তৈরি হলো। ব্যাঙের ছাতার মতো অনেক ট্রেনিং সেন্টার আছে সেটা আমরা শুনি। তো আবার ট্রেনিং সেন্টার?
আসলে ঐ ট্রেনিং সেন্টার গুলো ফেইল করছে মানে এই নয় যে ব্যবসার সুযোগ নাই তাই ফেইল করছে। ওরা ফেইল করছে কারন ব্যবসাটা যেভাবে করতে হয় সেই ভাবে করছে না তাই ফেইল করছে।
কোডিং স্কুল খুবই প্রফিটেবল আর সফিসটিকেটেড বিজনেস। আমরা সেই ভাবে করছি না তাই রেজাল্টও সেই ভাবে পাচ্ছি না । ৩ মাসের একটা কোর্ডিং কোর্সের ফি ইউএসএতে ১২ হাজার ডলার থেকে ২০ হাজার ডলার পযন্ত। তারা নিশ্চয় আমাদের মতো সার্ভিস দেয় না।
২০ হাজার ডলার নেয় সো সেই ভাবেই তারা সার্ভিস দেয়। এই ধরনের ট্রেনিং কোর্স থেকে বের হয়ে অনেকের বছরে ১০০কে পর্যন্ত সেলারি পায়। কোম্পানি গুলো নিশ্চয় অযথা কাউকে এই এমাউন্টের সেলারি দিবে না। কেউ যদি এই লেভেলের ট্রেনিং এখানে দিতে পারে অবশ্যয় আমরা ভালো প্রফেশনাল পাবো।
বাংলাদেশে খুব নাম করা টপ কোয়ালিটি কোন কোডিং স্কুল আছে? নাই। অনেক গুলোই দরকার। সুযোগটা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। 🙂
সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট