Abul Kashem

আবুল কাশেম

  • মূলপাতা
  • এবাউট
  • কেন পেপ্যাল লাগবে?

Powered by Genesis

কোর্সে অংশ গ্রহণকারীদের অধিকাংশই কেন ব্যর্থ হয়?

নভেম্বর 28, 2020 by Abul Kashem

আমি খেয়াল করে দেখেছি বাংলাদেশে যে সমস্থ কোর্স হয় ধরুন প্রোগ্রামিং, এসইও, গ্রাফিক্স এই সব কোর্সে যারা অংশগ্রহণ করে তাদের ৫ ভাগের ১ ভাগও সফল হয় না। এর অনেক গুলো কারণ আছে। যেমনঃ

  • স্যাটুরেটেড মার্কেট
  • পাঠদান পদ্ধতি
  • কোর্স আউটলাইন
  • প্রশিক্ষকের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান
  • অংশগ্রহণকারীদের কমিটমেন্টের অভাব
  • কোর্স শেষে কাজ,জব কিংবা ক্লায়েন্ট খুঁজে না পাওয়া কিংবা তার জন্য পরিকল্পনা না থাকা

শেষের কারনটা আমার কাছে সব চাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। অনেকে খুব ভালো করে শিখে। এবং ভালো ভাবে কাজ করতে পারেও। শেখার পর কি করতে হবে এই বিষয়টা তাদের কাছে পরিস্কার থাকে না। স্কিলের মনেটাইজেশন স্কোপ সম্পর্কে পরিস্কার একটা ধারনা তৈরি শুরুতেই করতে হবে। এই কাজটা খুবই দক্ষতার সাথে করতে পারলে সাফল্যের হারই বেশি হবে।অংশগ্রহণকারীদের নিজেদের একটা ব্লুপ্রিন্ট থাকতে হবে। আর থাকলে তারা লক্ষ্যে পৌঁছাবে।

গুপ্তধন নিয়ে অনেক সিনেমা বা গল্প আছে। দেখবেন যার কাছে গুপ্তধনে পৌঁছানোর ম্যাপকে ক্রেন্দ্র করেই অনেক কিছু থাকে। ম্যাপ থাকলে যাত্রা যত বিপদসংকুল আর দূরহ হউক অভিযাত্রী সেখানে পৌছে যায়। আসলে যেকোন যাত্রাই গন্তবে পৌঁছানোর পরিকল্পনাই প্রধান। প্লেন বলুন, বাস বলুন, সাইকেলে বলুন এক যায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার প্রাইমারি রিকোয়ারমেন্ট হলো রোডম্যাপ। ট্রেনিং হলো একটা গন্তব্য পৌঁছানোর মত।

  • অপশন গুলো কি
  • কি লাগবে সেখানে
  • বায়ার কারা
  • কম্পিটিশন কি
  • কম্পিটেটরদের মধ্যে টপে কারা আছে

এই ধরনের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে প্রত্যেকের একটা রোডম্যাপ শুরুতেই করে ফেলা উচিৎ। এতে করে প্রত্যেকের অবচেতন মনে একটা ডিরেকশন তৈরি হবে। আর এই ব্লুপ্রিন্ট ফলো করে গন্তব্যে পৌছে যাবে।

মাস্টারিং লিঙ্ক বিল্ডিং কোর্সে শুরুতেই এই কাজটা আমরা করে নিবও।

যারা ইতিমধ্যে ওয়েটলিস্টে যুক্ত হয়েছেন তাদের ধন্যবাদ। যারা করেনি এসইও ভিত্তিক ক্যারিয়ার/ব্যবসা তৈরির ইচ্ছা থাকলে রেজিস্ট্রার করে রাখুন।

অনেক ভালো কিছু দেয়ার প্রত্যয় আমাদের আছে। ইনশাল্লাহ ভালো কিছুই হবে।

https://www.prayogik.com/link-building-course-waiting/

সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট

Filed Under: আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি

আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি নিয়ে এক ইয়াং এন্ট্রেপ্রেনিয়রের মূল্যায়ন

আগস্ট 24, 2020 by আবুল কাশেম

কিছুদিন আগে চট্রগ্রামে ঢাকা থেকে আসা ইয়াং এক এন্ট্রেপ্রেনিয়রের সাথে আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি নিয়ে অনেক কথা হলো। সে অনেক ইয়াং। এই বয়সে বেশ ভালো একটা বিজনেস তৈরি করেছে।

সে আমার খুব কাছের একজন। চট্রগ্রামে আসলেই কল দেয়। দেখা করে।

ও আমাকে বললো ভাইয়া আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি নিয়ে আমি খুব হতাশ। কারন জিজ্ঞেস করতেই বললো সামনে ভালো করতে পারবো এই রকম কিছু দেখছি না।

আমি তখন তাকে বললাম আমি চট্রগ্রামে থাকি। এখানে যে এন্ট্রেপ্রেনিয়রা আছে তাদের সাথে আমার যোগাযোগ নাই। কথাবার্তা হয় না। আপনারাতো অনেকের সাথেই মেশেন। অনেককেই চেনেন। ঢাকায় অনেক এন্ট্রেপ্রেনিয়র। তো আপনি একটা মানুষের কথা বলতে পারেন যে সবার কথা ভাবে? নিজের আগে অন্যকে রাখে?

সে বললো আমি এই রকম কাউকেই দেখি নাই। সবাই মার্কেট নস্ট করাতেই ব্যস্ত।

আপওয়ার্কে প্রোগ্রামিং রিলেটেড পোস্টে ১০০ জনের এপ্লিকেশনে রিভিও করে দেখলাম ৭০০কে, ৪০০কে, ২০০ কে, ২ মিলিয়ন, ৪ মিলিয়ন আয় করছে এমন প্রচুর কোম্পানী আছে। ১০ কে ,৫০ কে, ৮০ কে এই সব খুবই নরমাল তাই তাদের কথা বাদ দিলাম।

এই যে আমাদের দেশের কোম্পাণী গুলো স্ট্রাগল করছে তার কারন হলো সবাই সম্মিলিত ভাবে কাজ করার কোয়ালিটির অভাবে ভুগছে। অতি স্বার্থপর এটিচিউটই এই পেছনে পরে থাকার কারন।

কিভাবে?

বাড়ী আপনি করবেন বুঝলাম? রাস্তাঘাট করতে পারবেন? ডেনেজ সিস্টেম ইত্যাদি?

বাড়ী আপনি নিজে করবেন ঠিক আছে। বাট এমন অনেক বিষয় আছে সেটা সম্মিলিত ভাবেই করতে হয়। এই যে নিজের ইন্টারেস্ট সম্মিলিত ভাবে কাজ করার মধ্যে নিহিত এটাই বুঝার ক্ষমতা, ইচ্ছা ও মানষিকতা আমাদের জিনে নাই।

আইসিটি ইণ্ড্রাস্ট্রি সমস্যা সমাধান একা করার বিষয় না। সো আশাব্যাঞ্জক হওয়ার মত খুব ভালো কিছু ঘটবে না।

উপরে যাদের আয় দেখালাম এরা আয় করতে পারছে এই কারনে না যে তারা স্পেশাল। তারা সবাই আয় করেছে তাদের দেশের টেলেন্ট, স্কিল ইউটিলাইজ করেই। আমাদের দেশে টেলেন্ট আর স্কিল নাই সো আমরাও বাজারে নাই।

Filed Under: আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি

৫ বিলিয়ন ডলার আইটি সার্ভিস রপ্তানী করা ইউক্রেনের সাথে আমাদের তুলনা

আগস্ট 24, 2020 by Abul Kashem

আইটি কোম্পানি গুলোর সম্পর্কে জানে আর খোজ খবর রাখে এমন দুইজনের সাথে কথা বলে দুই রকম তথ্য পেলাম। একজনের মতে ঢাকায় প্রোগ্রামার সংখ্যা ২৫ হাজার হবে আর আরেকজনের মতে ৫ হাজারের কাছাকাছি হবে। ঢাকায় ২৫ হাজার হউক আর ৫ হাজার হউক ঢাকার বাইরে ডেভেলপারদের সংখ্যা খুবই কম। চটগ্রামে ১০০০ আছে কিনা আমার সন্দেহ আছে।

ইউক্রেনেও আসলে তাদের মেজরিটি সংখ্যক ডেভেলপার রাজধানী কেইবেই থাকে। কিন্তু অন্য শহর যেমন খারকিক, লিভিভ, নিপ্রো, অডেশায় বেশ ভালো পরিমানে ডেভেলপার রয়েছে।

ডেভলপারদের সংখ্যাঃ

  • কেইব – ৭০ হাজার (প্রায়)
  • খারকিক -২৪ হাজার ( প্রায়)
  • লিভিভ- ২০ হাজার ( প্রায়)
  • নিপ্রো – ১২ হাজার ( প্রায়)
  • অডেসা – ১০ হাজার ( প্রায়)

কেইবেঃ

  • ৫২+ সফটওয়্যার ফার্ম আছে যাদের ৮০+ এমপ্লোয়ী আছে
  • ৫২+ ইন্টারন্যশানাল আরএনডি অফিস আছে
  • ৩৮ উনিভার্সিটি আছে যেখানে টেকনলোজি পড়ানো হয়

ঢাকা কোন যায়গায় পিছিয়ে আছে নিশ্চয় বুঝা যাচ্ছে। ঢাকার ডেভেলপারদের সংখ্যা যদি ২৫ হাজার হয় তাহলে আমরা ৪৫ হাজার কমে আছি। মনে হয় না তেমন কোন ইন্টারন্যাশাল আরএনডি অফিস আমাদের এখানে আছে। ইউনিভার্সিটি মনে তাদের চেয়ে আমাদের বেশি আছে।

এরপরের বিষয়টা হলো উইক্রেন মানে কেইব না। অন্য শহর আছে। বাংলাদেশ মানে ঢাকা। এখানে আমরা বেশ ব্যাকফুটে আছি।

ভাইটাল ডিফ্রেন্স হচ্ছে কোয়ালিটিতে ।

সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট

Filed Under: আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি

Next Page »

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • দ্যা স্প্রাউচ ডট কম কেমন আয় করে
  • এআই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার বাংলাদেশী অনলাইন মার্কেটাদের জন্য একধরনের আশীর্বাদ
  • এখন মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত গ্লোবাল ডিমান্ড অনুযায়ী প্রফেশনাল তৈরি করা
  • সফটওয়্যার আউটসোর্সিং ডেস্টিনেশন
  • এআই মার্কেট

বিভাগসমূহ

  • অন্যান্য
  • অভারসাবস্ক্রাইব
  • আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি
  • আউটসোর্সিং
  • এক্টিভিটি
  • এসইও
  • কনন্টেন্ট বিজনেস
  • ক্যারিয়ার
  • ব্যাবসা
  • সাফল্য

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল

  • Facebook
  • LinkedIn
  • Twitter