Abul Kashem

আবুল কাশেম

  • মূলপাতা
  • এবাউট
  • কেন পেপ্যাল লাগবে?

Powered by Genesis

দ্যা স্প্রাউচ ডট কম কেমন আয় করে

ফেব্রুয়ারী 5, 2022 by আবুল কাশেম

স্যাস কোম্পানী গুলো কেমন আয় করে তা বের করার একটা বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে লিখেছিলাম। নিজের জন্য বের করছিলাম তো অন্যদের সাথে শেয়ার করলাম। এবার অন্য আরেকটা টাইপের সাইটে কেমন করে বের করার চেস্টা করবো। স্যাসের মতো মিলিয়ন আর বিলিয়ন ডলারে বিজনেস হলো কনটেণ্ট পাবলিশ। এমন অনেক কোম্পানী আছে যারা কন্টেণ্ট থেকে মাসে কয়েক মিলিয়ন ডলার আয় করে। the spruce .com এই রকম একটা কোম্পানীর একটা বিজনেস।

the spruce .com এর মান্থলি ভিজিটর হলো ৩৪.৫ মিলিয়ন ( তিন কোটি ৪৫ লাখ)। এদের ইঙ্কাম সোর্স ডিসপ্লে এড আর এফিলিয়েট কমিশন। এফিলিয়েট কম্পিশন নির্ভর করে প্রোডাক্টের প্রাইচ আর কমিশন রেটের উপর। ডিসপ্লে এড থেকে কত ইঙ্কাম হবে এটাও নির্দিস্ট কিছু না। অনেকে তাদের ইঙ্কাম কেমন হয় শেয়ার করে। সেই থেকে বলা যায় মাসে প্রতি ১ লক্ষ ভিজিটর থেকে ১০০০ ডলার আয় করা যায়।

সেই হিসাবে স্প্রাউচের কেবল ডিসপ্লে এড থেকে ইঙ্কাম ৩ লাখ ৩৫ হাজার ডলার। এফিলিয়েট থেকে ইঙ্কাম ২০ গুনের বেশি হবে। কারন এই সাইটের ম্যাক্সিমাম কনটেণ্ট কমার্শিয়াল/বায়িং ইন্টেন্ট কেন্দ্রিক। তাহলে ধারনা করা যায় দ্যা স্প্রাউচের মাসিক ইঙ্কাম ৩ মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। গুগলে তাদের প্রায় ৪৫ হাজার পেইজ ইন্ডেক্স করা আছে।

অথ্যাৎ প্রায় ৪৫+ হাজার কনটেণ্ট পাবলিশ করে তারা মাসে ৩ মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি ইঙ্কাম করে। হিসাব করলে তাদের সাফল্য buffer এর কাছাকাছি। বিঃদ্রঃ কার ইঙ্কাম কতো এটা সে না বললে জানা যাবে না। এই ক্যালকুলেশন পাবলিক ডাটা থেকে বের করা। জাস্ট একটা আইডীয়া পাওয়ার জন্য।

Filed Under: অন্যান্য

এআই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার বাংলাদেশী অনলাইন মার্কেটাদের জন্য একধরনের আশীর্বাদ

ফেব্রুয়ারী 4, 2022 by আবুল কাশেম

এআইই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার আমি মনে করি বাংলাদেশী মার্কেটার ও অনলাইন এন্ট্রেপ্রেনিয়রদের জন্য চমৎকার একটা সম্ভাবনা তৈরি করে দিয়েছে বলে আমি মনে করি। এই কারনে আইই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার নিয়ে আমি বেশ একচাইটেড। আমি আমাদের জন্য বেশ বড় ধরনের একটা সুযোগ দেখছি।

আমি সব সময় অনলাইনে বাংলাদেশী এন্ট্রেপ্রেনিয়র ও মার্কেটেরদের বিশেষ করে কনটেণ্ট পাবলিশারদের জন্য ইংরেজী কনটেণ্ট পাবলিশকে এক বড় প্রতিবন্ধকতা হিসাবে দেখে এসেছি। সব রকমের টেকনিক্যাল দক্ষতা থাকে সত্ত্বেও অনেকই ভালো করে নাই কেবল ইংরেজী কনণ্টট নিজে লিখতে পারছিলো না অথবা অনেক টাকা খরচ করে রাইটার হায়ার করতে পারছিলো না বলে।

এআই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার সেই সমস্যা সমাধান করে দিতেছে।

এআই কনটেন্ট র‍্যাঙ্ক করবে কিনা?

যদি করে তাহলে বাংলাদেশের নিশ কনটেণ্ট সাইট বিল্ডারদের সামনে বিশাল একটা সুযোগ দেখতে পাচ্ছি। কিভাবে সেটা পরে বলছি। এআই কন্টেণ্ট + এডিট = হিম্যান রিটেন কনটেণ্ট একটা এক্সপেরিমেন্ট প্রজেক্ট আমরা করছি।

লিঙ্ক সহ এইজড ডোমেইন কিনেছিলাম মাস খানেক আগে। সেই ডোমেইনটা যেই নিশে ছিলো সেই নিশ অনুযায়ী কনটেণ্ট এড করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সব গুলো কনটেণ্টই ইন্ডেক্স হয়েছে। র‍্যাঙ্ক করবে কিনা? ইন্ডেক্স হলে আর ইন্ডেক্সে তাহলে কোন না কোন কিওয়ার্ডের জন্য র‍্যাঙ্ক করবেই। আর যে টপিকের জন্য লিখছেন সেই টপিকের কম্পিটিশনের উপর নির্ভর করবে র‍্যাঙ্ক করবে কি না।

পরের বিষয়টা হলো গুগল এআই কনটেণ্ট টার্গেট করে কোন আপডেট দিবে কিনা? গুগলের কোয়ালিটি গাইড লাইনে এখনো পুওর কোয়ালিটি কনটেণ্টের জন্য ব্যবস্থা আছেই। এছাড়া প্যান্ডা আপডেটই ছিলো কনটেণ্টকে টার্গেট করে। এআই হউক আর ম্যানুয়েল হউক কনটেণ্ট কাজের না হলে গুগল কোন ভাবেই তাকে পুরস্কৃত করবে না।

এআই কনটেন্ট যদি এমন কোন টপিকে লেখা হয় যেই বিষয়ে অনেক ভালো কনটেণ্ট আছে তাহলে নিশ্চয় সেটা কাজ করবে না। এআই কনটেণ্ট যদি এমন টপিকে তৈরি করা হয় যেই বিষয়ে তৈরি করা কনটেণ্টের জন্য ভালো কোন কনটেণ্ট নাই তাহলে অবশ্যয় গুগল যা আছে তাকেই র‍্যাঙ্ক করবে যদি কেউ ঐ টপিক সার্চ করে।

বাংলাদেশী মার্কেটারদের সমস্যা ছিলো কনটেন্টে। আমরা ভারত কিংবা পাকিস্থানীদের চেয়ে ইংরেজী ভাষায় লেখাতে পিছিয়ে ছিলাম। এআই কনটেণ্ট রাইটিং টুলস সেই দুর্বলতাকে উতরাতে সাহায্য করবে। নিশ কনটেণ্ট মার্কেটাররা চাইলে নিজেই কনটেণ্ট তৈরি করতে পারবে। এখন গুনে গুনে কনটেণ্ট পাবলিশ করতে হবে না।

যেই কিওয়ার্ড হউক তারা এখন রিলেভেন্ট হলেই তা নিয়ে লিখতে পারবে। যত কনটেণ্ট সাইটে যোগ করা হবে ততই তাদের আয়ের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিবে। এখন যে কেউ ৪/৫টি সাইট নিয়ে ফুলটাইম কাজ করতে পারবে। এতে করে তাদের আয় নিয়ে সাইট নিয়ে ভয় কাজ করবে না।

অনপেইজ এসইও ও এআই কনটেন্টকে প্রয়োজনীয় সম্পাদনা করে দরকারী কনটেণ্ট রূপান্তর করার দক্ষতা তৈরি করতে পারলেই সে ভালো একটা অবস্থানে থাকবে সব সময়।

পাবলিশিংকে ফুলটাইম ক্যারিয়ার হিসাবে নিলে সব সময় নিজেকে আপডেট রাখলে সব সময় নিরাপদ থাকবে।

Filed Under: অন্যান্য

এখন মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত গ্লোবাল ডিমান্ড অনুযায়ী প্রফেশনাল তৈরি করা

ফেব্রুয়ারী 4, 2022 by আবুল কাশেম

নিঃসন্দেহে আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রিতে গ্লোবালি ভালো করার একমাত্র উপায় হলো দক্ষ প্রফেশনাল। দক্ষ ও যোগ্য প্রফেশনাল থাকলে এমনকি লোকাল উদ্যোক্তা তৈরি না হলেও তারা গ্লোবাল মার্কেটে ঠিকি কাজ করতে পারবে। এখনো অনেকে করছে। আমরা যদি কেবল এটা দেখি যে আমরা কি আয় করছি আর তা কয়েক বছরের আগের সাথে তুলনা করি তাহলে আমরা ভুল করবো।

আমাদের তুলনা করা উচিত মার্কেটে সম্ভাবনা কি ছিলো বা আছে আর আমরা কি করতে পেরেছি সেটার সাথে। আমাদের তুলনা করা উচিত একই রকমের বা কাছাকাছি দেশ কি করছে আর আমরা কি করছি। সেটা করলেও বুঝতে পারবো আমরা আমাদের আগের তুলনায় ভালো করছি কিন্তু বিশাল সম্ভাবনার কাছাকাছিও যেতে পারি নাই।

এই তথ্যটাকে আমাদের লক্ষ্য হিসাবে নিয়ে সব সময় অসতুস্টি নিয়ে এগুনো উচিত। কোন শিল্পী কখনই সন্তুস্ট হয়ে যায় না যে সে তার সেরা ছবিটা একে ফেলছে। কোন ফুটবলার মনে করে না যে সে সেরা গোল দিয়ে ফেলেছে।

সে তার সম্ভবনা যে আরো অনেক বেশি সেটা মনে করে আর অসন্তস্ট থেকে আরো বড় কিছু জন্য কাজ করতে থাকে। তার প্রাপ্তি গুলো তার অনুপ্ররনা আর মনোবল। আমরা যা করছি সেই গুলো আমাদের মনোবল আর অনুপ্রেরনা হতে পারে। আত্নতুস্টিতে ভোগার কোন সুযোগ নাই।
আমাদের এখন মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত গ্লোবাল ডিমান্ড অনুযায়ী প্রফেশনাল তৈরি করা।

গ্লোবাল সম্ভাবনা নিয়েই কাজ শুরু করা। এন্ট্রেপ্রেনিয়রদের গ্লোবাল সম্ভাবনা বের করতে সাহায্য করা। এরজন্য সেমিনার, ওয়ার্কসপ, আলোচনা নিয়মিত হওয়া উচিত। অনেকে দীর্ঘ দিন গ্লোবাল মার্কেটে কাজ করে। তাদের যে নলেজ তা সামনে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা।

Filed Under: অন্যান্য

Next Page »

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • দ্যা স্প্রাউচ ডট কম কেমন আয় করে
  • এআই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার বাংলাদেশী অনলাইন মার্কেটাদের জন্য একধরনের আশীর্বাদ
  • এখন মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত গ্লোবাল ডিমান্ড অনুযায়ী প্রফেশনাল তৈরি করা
  • সফটওয়্যার আউটসোর্সিং ডেস্টিনেশন
  • এআই মার্কেট

বিভাগসমূহ

  • অন্যান্য
  • অভারসাবস্ক্রাইব
  • আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি
  • আউটসোর্সিং
  • এক্টিভিটি
  • এসইও
  • কনন্টেন্ট বিজনেস
  • ক্যারিয়ার
  • ব্যাবসা
  • সাফল্য

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল

  • Facebook
  • LinkedIn
  • Twitter