নতুন বাজওয়ার্ড ক্রিয়েটর ইকোনোমী। খুব বেশিদিন হয় না এই টার্মটার সাথে পরিচিত হয়েছি। একটা রিপোর্টে দেখলাম ২০২১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ক্রিয়েটরদের কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া আমেরিকার ১০১ টা স্টার্টআপ প্রায় ৩.৭ বিলিয়ন ডলার ফান্ড রেইজ করেছে।
২০২২ সালে ক্রিয়েটর ইকোনোমিতে ইনভেস্টের পরিমান ৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। কি এই ক্রিয়েটর ইকোনোমি আর কি সম্ভাবনা আছে আমাদের? সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রতিনিয়তই সবাই কনটেণ্ট ক্রিয়েট করছে।
এদের মধ্যে অনেকের বেশ ফ্যান/ফলোয়ার তৈরি হচ্ছে বিশেষ ধরনের কনটেণ্টের জন্য। এদের ইফ্লুয়েন্সটা ধীরে ধীরে বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এক সময় ব্রান্ড গুলো কেবল মিডিয়া সেলিব্রেটিদের উপরই নির্ভর করতে হইতো ইফ্লুয়েন্স মার্কেটিংয়ের জন্য। এখন সোশ্যাল মিডিয়া কনটেণ্ট ক্রিয়েটরদের অনেকে অনেক ইনফ্লুয়েন্স করার ক্ষমতা রাখে।
ভবিষ্যত কোন দিকে সবাই বুঝতে পারছে। ইণ্টারেস্টিং বিষয় হলো এই ফ্যানোমেনা বিশ্বের সব জায়গায় সম ভাবে উপস্থিত। মানে আমেরিকায় যা বাংলাদেশেও তা। স্টার্টআপ ফাউন্ডার আর ইনভেস্টরদের নজর সেই দিকে আছে কিনা জানি না।