ডেনিয়েলকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ডিল করা এক স্টক ব্যবসায়ী জিজ্ঞেস করেছিল যে স্টকের প্রাইজ কেন বাড়ে। ডেনিয়েলের উত্তর ছিল কোম্পানির সুনাম, প্রফিট এই সব কারনে। ব্যবসায়ী বললেন আসলে তা না। একটা কারনেই স্টকের প্রাইজ বাড়ে। যখন মার্কেটে বিক্রেতার চেয়ে ক্রেতার সংখ্যা বেশি তখন প্রাইজ বেড়ে যায়। ক্রেতা ও বিক্রেতার সংখ্যা সমান থাকলে প্রাইজ স্থির থাকে আর ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতার সংখ্যা বেশি হলো প্রাইজ কমে যায়।
কোন বিজনেসের যে ক্যাপাসিটি থাকে সেই ক্যাপাসিটির তুলনায় যদি তাঁর কাস্টোমারের সংখ্যা বেশি থাকে তাহলেই ঐ বিজনেস অভারসাবস্ক্রাইবড হবে। আবার উল্টাটা হলে অথ্যাৎ তাদের ক্যাপাসিটির তুলনায় কম ক্রেতা থাকলে তারা আন্ডারসাবক্রাইব থাকবে।
একটা বিজনেস অভারসাবস্ক্রাইবড হতে পারে, ক্লায়েন্ট ও ক্যাপাসিটি সমান সমান থাকতে পারে আবার ক্লায়েন্ট ক্যাপাসিটর চেয়ে কম হতে পারে। অভারসাবস্ক্রাইবড হলেই কেবল প্রফিট হয় আর গ্রোথের দিকে যায়। ব্যালেন্স থাকলে সেই ক্ষেত্রে এন্ট্রেপ্রেনিয়র ও কর্মচারীর বেতন উঠে আসে। আন্ডারসাবস্ক্রাইবড হলে কোম্পানির লস হতে থাকে। এই ক্ষেত্রে কোম্পানি নেগেটিভ গ্রোথের দিকে যায় আর আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যায়।
একটা কোম্পানি কেন আন্ডারসাবস্ক্রাইবড হয় আর কীভাবে অভারসাবস্ক্রাইবড হওয়া যায় সেটাই আসলে শেখার বিষয়। কেন আন্ডারসাবস্ক্রাইবড হয় সেটা নিয়ে পরের পর্ব।
বিঃদ্র – এই টপিকে লেখা চালিয়ে যাবো কিনা সেটা নির্ভর করবে এঙ্গেজমেন্টের(শেয়ার, কমেন্ট, লাইকের) উপর। আগ্রহ না দেখলে অবশ্যয় কষ্ট করবো না। 🙂
সোর্সঃ ফেসবুক পোস্ট