Abul Kashem

আবুল কাশেম

  • মূলপাতা
  • এবাউট
  • কেন পেপ্যাল লাগবে?

Powered by Genesis

সফটওয়্যার আউটসোর্সিং ডেস্টিনেশন

জানুয়ারী 29, 2022 by Abul Kashem

সফটওয়্যার আউটসোর্সিং ডেস্টিনেশন হিসাবে ইউক্রেন খুবই পপুলার। অন্যদিকে অনেক ইউক্রেনিয়ান টেক এন্ট্রেপ্রেনিয়র আছে যারা গ্লোবাল মার্কেটের জন্য বিলিয়ন ডলার প্রোডাক্ট তৈরি করছে।

যেমন grammarly( আরেক সুপার ডুপার হিট এআই বেইজড সফটওয়্যার) । সবার প্রোডাক্ট। লাস্ট ফান্ড রেইজ করার সময় গ্রাম্যারলীর ভ্যালুয়েশন হইছিলো ১৪ বিলিয়ন ডলার। উদ্যোক্তারা ইউক্রেনিয়ান।

semrush, ahrefs ও ইউক্রেনিয়ান উদ্যোক্তাদের প্রোডাক্ট। বেশির ভাগ ওপেন সোর্স প্রোডাক্ট উদোক্তা দেখা যাবে ইউক্রেনিয়ানরা। এই যে সাফল্য তার কারন কি? টেক প্রফেশনাল। আমাদের দুইটা ঘাটতি।

অনেক সংখ্য্যায় ওয়াল্ড স্টান্ডার্ড প্রোগ্রামার প্লাস অনেক সংখ্যায় ভালো মানের টেক এন্ট্রেপ্রেনিয়র। যারা ইনোভেটিভ আর নতুন সলিয়ুশন তৈরি করে।

আমাদের স্বভাবটা একটা বড় প্রবলেম। কেউ ভালো করছে তো সেটাই করতে চাওয়া। আমার ধারনা আমরা কখনই সামনের কাতারে আসতে পারবো না যেভাবে চলছে সেই ভাবে চলতে থাকলে।

এই ইন্ড্রাস্ট্রির মুল র মেটেরিয়াল হলো হিউম্যান রিসোর্স। সেটাই ঠিক মতো তৈরি হয় না। যা হয় তা দিয়ে ওয়ার্ল্ড লেভেল পৌছানো যায় না।

ডেভিড ভার্সেস গ্লোয়েথ স্ট্রাটেজি আমাদের ফলো করা উচিত। প্রায় তিনশর মতো যুদ্ধ রিসার্চ করে ম্যালকম দেখেছে ৩৪% যুদ্ধ খুব কম সংখ্যক সৈন্য নিয়ে প্রতিপক্ষ জিতেছে আনকনভেনশানাল স্ট্রাটেজি ফলো করে।

এদের মধ্যে সব চাইতে পপুলার যুদ্ধ হলো ডেভিড ও গ্লোয়াথের যুদ্ধ – জায়ান্ট ভার্সেস মিনোস। যে যুদ্ধ জায়ান্ট কে এক আন কনভেনশনাল স্ট্রাটেজি ফলো করে ক্ষুদ্র এক যোদ্ধা জয় লাভ করে।

বিজনেসে যখন কম্পিটিটররা অনেক এগিয়ে থাকে তখন ট্র্যাডিশনাল স্ট্রাটেজি ফলো করে তাদের থেকে এগিয়ে যাওয়া অসম্ভব। দরকার আনকনভেনশন্সাল স্ট্রাটেজি। এই জন্য বিজনেস ওয়াল্ডে ডেভিড ভার্সেস গ্লোয়াথ স্ট্রাটেজি বেশ চর্চিত হয়।

আমরা কি সেই ভাবে ভাবি? অন্যভাবে বলতে গেলে আমরা কি প্রবলেব সল্ভিংয়ে ক্রিয়েটিভ? আনকনভেনশনাল? আমাদের লিডারশীপ কি সেই রকম? উত্তর গুলো নেগেটিভ হলে আইটিতে মাঝে মাঝে আমাদের কয়েকজন হয়তো ভালো করবে। ভালো করা যাকে বলে সেটা হবে না।

Filed Under: ব্যাবসা

এআই মার্কেট

জানুয়ারী 29, 2022 by Abul Kashem

এআই মার্কেট দূরে না। যারা এইআই মার্কেট আসছে আসছে ভাবছে বা বলছে তারা যখন স্টেশনে পৌছাবে তখন ট্রেন তার গন্তব্যে পৌছাবার পর সার্ভিসে।

ইন্টারেস্টিং javris এআই রাইটিং এসিস্টেন্ট। রিব্রান্ড করার নোটিশে যে ইনফো দিলো তাতে কাল যে পোস্ট আমি করে বলেছিলাম তারা কয়েক লাখ ডলার মাসে ইঙ্কাম করে সেটা আজকে তাদের নিজেদের দেয়া তথ্য থেকেই বের করে ফেলা যাচ্ছে।

“Over the last 12 months, over 350,000 people have loved using our AI writing assistant rating it 5-stars from over 2,500 reviews”

আমি যদি লোয়েস্ট মান্তলি সাবস্ক্রিপশনও ধরি তাহলে মাসিক ইঙ্কাম হয়ঃ
350,000 x 29 = 10150000 ( এক কোটি এক লাখ পঞ্চাশ হাজার ডলার প্রতি মাসে) । ৯৯ ডলার ধরলে কত হবে নিজেই হিসাব করুন।

উপলব্দিঃ আসে পাশে যা দেখছি তাদের আমাদের আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রিতে মার্কেট ডিরেকশনে নিয়ে নতুন ও টেক এণ্ট্রেপ্রেনিয়রদের জন্য একটা বিশাল গ্যাপ আছে। যারা লিড দেয় তাদের ফোকাস এরিয়া ভিন্ন।

তাদের বিজনেস স্টাবলিস্টড। অধিকাংশই ট্রাডিশনাল সার্ভিস ও প্রোডাক্ট ইন্ড্রাস্ট্রি নিয়ে আছে। সুতারং ফোকাস সেই দিকেই থাকবে। নতুন এন্ট্রেপ্রেনিয়রদের জন্য যে পরিবেশ তৈরি করা দরকার সেটা নিয়ে আপতত ভাবার সময় ও সুযোগ হবে না। আমি আনলিমিট কনফারেন্স আসলে সেই কারনেই করছিলাম।

আনলিমিটের কনচেপ্টেই ছিলো যা করছি তা ছাড়িয়ে যাওয়া আর মার্কেটের ট্রেন্ডের আগে থাকা। এই রকম কিছু আমাদের দরকার। নতুন আর ইয়াং এন্ট্রেপ্রেনিয়ররদের দরকার। আবার হয়ত কাজ করবো।

২০-৫০ জনের একটা সলিড টিম হলে ১০ বছর পর যেখানে যাবো, ২/৩ বছরে সেখানে যাওয়া সম্ভব। মার্কেট, গাইডেন্স,প্রসেস, ফান্ড, টিম , মটিভেশন এই সবই দরকার নতুন এন্ট্রেপ্রেনিয়রদের। তবে এই জাতিকে আগে আরেকটা জিনিষ শিখাবার প্রয়োজন আছে। কৃতজ্ঞ থাকা আর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।

Filed Under: ব্যাবসা

নতুন বাজওয়ার্ড ক্রিয়েটর ইকোনোমী

জানুয়ারী 29, 2022 by Abul Kashem

নতুন বাজওয়ার্ড ক্রিয়েটর ইকোনোমী। খুব বেশিদিন হয় না এই টার্মটার সাথে পরিচিত হয়েছি। একটা রিপোর্টে দেখলাম ২০২১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ক্রিয়েটরদের কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া আমেরিকার ১০১ টা স্টার্টআপ প্রায় ৩.৭ বিলিয়ন ডলার ফান্ড রেইজ করেছে।

২০২২ সালে ক্রিয়েটর ইকোনোমিতে ইনভেস্টের পরিমান ৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। কি এই ক্রিয়েটর ইকোনোমি আর কি সম্ভাবনা আছে আমাদের? সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রতিনিয়তই সবাই কনটেণ্ট ক্রিয়েট করছে।

এদের মধ্যে অনেকের বেশ ফ্যান/ফলোয়ার তৈরি হচ্ছে বিশেষ ধরনের কনটেণ্টের জন্য। এদের ইফ্লুয়েন্সটা ধীরে ধীরে বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এক সময় ব্রান্ড গুলো কেবল মিডিয়া সেলিব্রেটিদের উপরই নির্ভর করতে হইতো ইফ্লুয়েন্স মার্কেটিংয়ের জন্য। এখন সোশ্যাল মিডিয়া কনটেণ্ট ক্রিয়েটরদের অনেকে অনেক ইনফ্লুয়েন্স করার ক্ষমতা রাখে।

ভবিষ্যত কোন দিকে সবাই বুঝতে পারছে। ইণ্টারেস্টিং বিষয় হলো এই ফ্যানোমেনা বিশ্বের সব জায়গায় সম ভাবে উপস্থিত। মানে আমেরিকায় যা বাংলাদেশেও তা। স্টার্টআপ ফাউন্ডার আর ইনভেস্টরদের নজর সেই দিকে আছে কিনা জানি না।

Filed Under: ব্যাবসা

« Previous Page
Next Page »

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • দ্যা স্প্রাউচ ডট কম কেমন আয় করে
  • এআই কনটেণ্ট রাইটিং সফটওয়্যার বাংলাদেশী অনলাইন মার্কেটাদের জন্য একধরনের আশীর্বাদ
  • এখন মূল লক্ষ্যই হওয়া উচিত গ্লোবাল ডিমান্ড অনুযায়ী প্রফেশনাল তৈরি করা
  • সফটওয়্যার আউটসোর্সিং ডেস্টিনেশন
  • এআই মার্কেট

বিভাগসমূহ

  • অন্যান্য
  • অভারসাবস্ক্রাইব
  • আইসিটি ইন্ড্রাস্ট্রি
  • আউটসোর্সিং
  • এক্টিভিটি
  • এসইও
  • কনন্টেন্ট বিজনেস
  • ক্যারিয়ার
  • ব্যাবসা
  • সাফল্য

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল

  • Facebook
  • LinkedIn
  • Twitter